বৃষ্টি ও পাহাড়ি ঢল : হু হু করে বাড়ছে শেরপুরের ৬ নদ-নদীর পানি শেরপুর সংবাদদাতা আপডেটঃ ২০ জুন, ২০২৪ | ১:৩২ সংগৃহীত ছবি বৃষ্টি ও উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে বাড়ছে শেরপুরের সব নদ-নদীর পানি। বুধবার পর্যন্ত ঝিনাইগাতী উপজেলার মহারশি ও সোমেশ্বরী এবং নালিতাবাড়ী উপজেলার ভোগাই ও চেল্লাখালী নদী এছাড়াও সদর উপজেলার মৃগী ও পুরাতন ব্রক্ষপুত্র নদের পানি হু হু করে বাড়ছে। শেরপুর পানি উন্নয়ন বোর্ডের তথ্য মতে, বুধবার দুপুর পর্যন্ত নালিতাবাড়ী উপজেলার চেল্লাখালি নদী ছাড়া এখনো জেলার সবকটি নদীর পানি বিপদসীমার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। আর চেল্লাখালি নদীর পানি বিপদসীমার ১২৩ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হলেও এখনও সেখানে পানি ফসলি জমিতে প্রবেশ করেনি। তবে মহারশি নদীর পানি বেড়ে উপজেলার নিম্নাঞ্চলে পানি প্রবেশ করতে শুরু করেছে। মহারশি নদীর কাঁচা বাঁধের একটি স্থানে ভাঙনের সৃষ্টি হয়েছে। বৃষ্টি ও উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলের পানি বাড়ার গতি অব্যাহত থাকলে যেকোন মুহূর্তে প্লাবিত হতে পারে ঝিনাইগাতী উপজেলা সদর বাজারসহ কয়েকটি ইউনিয়নের ফসলি জমি ও ঘরবাড়ি। আবহাওয়া অধিদপ্তর ও জেলা কৃষি বিভাগের তথ্য মতে, বুধবার সকাল পর্যন্ত শেরপুর জেলায় ১০০ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে। আগামী ৭২ ঘণ্টার পূর্বাভাসে শেরপুরসহ আশেপাশের এলাকায় ভারী থেকে অতি ভারী বর্ষণ হতে পারে বলেও জানানো হয়েছে। শেরপুর পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. নকিবুজ্জামান খান বলেন, চেল্লাখালি নদী ছাড়া জেলার বাকি নদ-নদীর পানি বিপদসীমার নিচে রয়েছে। তবে চেল্লাখালির পানিও এখনও লোকালয়ে প্রবেশ করেনি। ঝিনাইগাতী উপজেলার মহারশি নদীর বাধটি অনেক পুরাতন হওয়ায় এক জায়গায় ভেঙে গেছে। সেটি মেরামতের কাজ করা হচ্ছে। এখন পর্যন্ত জেলায় বন্যা পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়নি এবং কোনো ক্ষয়ক্ষতিও হয়নি। সংবাদচিত্র ডটকম/সারাদেশ

সংগৃহীত ছবি
বৃষ্টি ও উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে বাড়ছে শেরপুরের সব নদ-নদীর পানি। বুধবার পর্যন্ত ঝিনাইগাতী উপজেলার মহারশি ও সোমেশ্বরী এবং নালিতাবাড়ী উপজেলার ভোগাই ও চেল্লাখালী নদী এছাড়াও সদর উপজেলার মৃগী ও পুরাতন ব্রক্ষপুত্র নদের পানি হু হু করে বাড়ছে।
শেরপুর পানি উন্নয়ন বোর্ডের তথ্য মতে, বুধবার দুপুর পর্যন্ত নালিতাবাড়ী উপজেলার চেল্লাখালি নদী ছাড়া এখনো জেলার সবকটি নদীর পানি বিপদসীমার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। আর চেল্লাখালি নদীর পানি বিপদসীমার ১২৩ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হলেও এখনও সেখানে পানি ফসলি জমিতে প্রবেশ করেনি।
তবে মহারশি নদীর পানি বেড়ে উপজেলার নিম্নাঞ্চলে পানি প্রবেশ করতে শুরু করেছে।
মহারশি নদীর কাঁচা বাঁধের একটি স্থানে ভাঙনের সৃষ্টি হয়েছে। বৃষ্টি ও উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলের পানি বাড়ার গতি অব্যাহত থাকলে যেকোন মুহূর্তে প্লাবিত হতে পারে ঝিনাইগাতী উপজেলা সদর বাজারসহ কয়েকটি ইউনিয়নের ফসলি জমি ও ঘরবাড়ি।
আবহাওয়া অধিদপ্তর ও জেলা কৃষি বিভাগের তথ্য মতে, বুধবার সকাল পর্যন্ত শেরপুর জেলায় ১০০ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে। আগামী ৭২ ঘণ্টার পূর্বাভাসে শেরপুরসহ আশেপাশের এলাকায় ভারী থেকে অতি ভারী বর্ষণ হতে পারে বলেও জানানো হয়েছে।
শেরপুর পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. নকিবুজ্জামান খান বলেন, চেল্লাখালি নদী ছাড়া জেলার বাকি নদ-নদীর পানি বিপদসীমার নিচে রয়েছে। তবে চেল্লাখালির পানিও এখনও লোকালয়ে প্রবেশ করেনি। ঝিনাইগাতী উপজেলার মহারশি নদীর বাধটি অনেক পুরাতন হওয়ায় এক জায়গায় ভেঙে গেছে। সেটি মেরামতের কাজ করা হচ্ছে। এখন পর্যন্ত জেলায় বন্যা পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়নি এবং কোনো ক্ষয়ক্ষতিও হয়নি।
জই২৪ ডটকম/সারাদেশ

সর্বশেষ
- দ্রুত নির্বাচনের ব্যবস্থা করার দাবি মির্জা ফখরুলের
- পাকিস্তানকে কোণঠাসা করতে আফগানিস্তানকে কাছে টানছে ভারত
- ট্যাংক, কামান, গোলা নিয়ে সীমান্তে পাকিস্তানের সামরিক মহড়া
- আদালতের আদেশে ইশরাক হোসেনকে মেয়র ঘোষণা, গেজেট প্রকাশ করল ইসি
- কুয়েটে অন্তর্বর্তী উপাচার্য হিসেবে হযরত আলী নিয়োগ
- “মে মাসের শুরুতে ঝড়-বৃষ্টির আভাস দিল আবহাওয়া অফিস”

সর্বাধিক পঠিত
- আইএমও’র কাউন্সিল সদস্য হলো বাংলাদেশ
- জাতীয়তাবাদী দল বিএনপি’র “স্পেন মাদ্রিদ” মহানগর কমিটি গঠিত
- ঢাকা বিভাগ সাংবাদিক ফোরাম (ডিডিজেএফ) এর পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা।
- শ্রমিক দলের আহবায়ক গফুর হাসানকে নিজ এলাকায় ফুল দিয়ে বরন
- বিএনপি ক্ষমতায় গেলে প্রতিটি পরিবারকে “ফ্যামিলি কার্ড” দেওয়া হবে : তারেক রহমান
- পোরশা গাঁজাসহ মাদক ব্যবসায়ী আটক
